চলমান করোনা পরিস্থিতিতে দেশপ্রেমিক যশোর সেনানিবাসের সেনাসদস্যরা

4
Spread the love

স্টাফ রিপোর্টার:

চলমান করোনা পরিস্থিতিতে আজও দেশের বিভিন্ন স্থানে অসহায় এবং সত্যিকারের দুস্থ মানুষের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান অব্যাহত রেখেছে যশোর সেনানিবাসের সেনাসদস্যরা।

চলমান করোনা পরিস্থিতিতে আজও দেশের বিভিন্ন স্থানে অসহায় এবং সত্যিকারের দুস্থ মানুষের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান অব্যাহত রেখেছে যশোর সেনানিবাসের সেনাসদস্যরা।

চলমান করোনা পরিস্থিতিতে আজও দেশের বিভিন্ন স্থানে অসহায় এবং সত্যিকারের দুস্থ মানুষের মাঝে খাদ্য সহায়তা প্রদান অব্যাহত রেখেছে যশোর সেনানিবাসের সেনাসদস্যরা।

করোনা সংক্রমন রোধে এক ইফতার বিক্রেতা এবং আশে পাশে থাকা লোকজনকে সচেতনতামূলক প্রেষণা প্রদান করছেন যশোর সেনানিবাসের সেনাসদস্যরা।

করোনা সংক্রমন রোধে হত দরিদ্র মানুষের মাঝে মাস্ক এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ অব্যাহত রেখেছেন যশোর সেনানিবাসের সেনাসদস্যরা।

করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে স্থানীয় বাজারগুলোতে নিয়মিত জনসচেতনতামূলক প্রচারণা অব্যাহত রেখেছে যশোর সেনানিবাসের সেনাসদস্যরা।

করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে স্থানীয় বাজারগুলোতে নিয়মিত জনসচেতনতামূলক প্রচারণা অব্যাহত রেখেছে যশোর সেনানিবাসের সেনাসদস্যরা।

করোনা দুর্যোগ পরবর্তী পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে অসহায় এবং দুস্থ মানুষের মাঝে বিভিন্ন শস্য/সব্জীর বীজ বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছে যশোর সেনানিবাসের সেনাসদস্যরা। গৃহের পতিত কোন জমিই যেন অনাবাদী থেকে না যায়, সে উদ্দেশ্যে এই কার্যক্রম।

করোনা দুর্যোগ পরবর্তী পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে অসহায় এবং দুস্থ মানুষের মাঝে বিভিন্ন শস্য/সব্জীর বীজ বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছে যশোর সেনানিবাসের সেনাসদস্যরা। গৃহের পতিত কোন জমিই যেন অনাবাদী থেকে না যায়, সে উদ্দেশ্যে এই কার্যক্রম।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তৎপরতায় স্বস্তিতে যশোর অঞ্চলের সবজি চাষীরা

স্টাফ রিপোর্টার:

করোনাভাইরাস প্রতিরোধকল্পে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দিক নির্দেশনায় বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত নীতিমালা অনুসরন করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এরই ধারাবাহিকতায়,যশোর অঞ্চলে কৃষকের লোকসান ঠেকাতে ন্যায্যমূল্যে সরাসরি মাঠ থেকে সবজি ক্রয় শুরু করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৫৫ পদাতিক ডিভিশন । ফলে স্বস্তি ফিরে পেয়েছেন এলাকার কৃষক ভাইয়েরা।

দেশের প্রধান সবজিভাণ্ডার খ্যাত যশোর অঞ্চলের সবজি চাষীরা করোনার প্রভাবে পড়েছেন চরম দুর্ভোগে। পরিবহন ও পাইকার সংকটের কারণে দাম পাচ্ছেন না তারা। সবজির এই ভরা মৌসুমে সময়মতো বিক্রি না হওয়ায় অনেকের উৎপাদিত সবজি খেতেই নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল।

যশোরসহ এ অঞ্চলের কৃষকের একটি বৃহৎ অংশ সবজি চাষের সাথে সম্পৃক্ত। কিন্তু করোনা সংকটে তারা এখন লোকসানের মুখোমুখি।এ পরিস্থিতিতে চাষীদের এই দূরবস্থা দেখে তৎপর হন যশোর সেনানিবাসের সদস্যরা।  এরই ধারাবাহিকতায়, সবজি চাষীদের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে যশোর সেনানিবাসের ইউনিটসমুহ যশোর অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে সরাসরি মাঠে গিয়ে অসহায় কৃষকদের ক্ষেত হতে বিভিন্ন ধরনের সবজি ক্রয় করে তাদের আর্থিক সচ্ছলতা ফিরিয়ে দিচ্ছেন। এতে স্বস্তি ফিরেছে চাষীদের মনে। নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন তাঁরা।

এছাড়াও করোনা সংক্রমন বিস্তার ঠেঁকাতে যশোর সেনানিবাসের সেনাসদস্যরা প্রতিনিয়ত সামাজিক দূরত্ব ও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ, জনসচেতনতা বৃদ্ধি, মানুষের মাঝে মাস্ক, হ্যান্ড স্যানিটাইজার এবং লিফলেট বিতরণ, অসহায় ও হত দরিদ্রদের মাঝে চিকিৎসা সেবা এবং ঔষধ বিতরণ, বিনা প্রয়োজনে মানুষ যাতে যত্রতত্র ঘোরাফেরা না করতে পারে সে দিকে নজরদারি বৃদ্ধি এবং নিয়মিত বাজার মনিটারিং করার কাজে বেসামরিক প্রশাসনকে যথাসাধ্য সহযোগিতার পাশাপাশি কখনো কখনো প্রাকৃতিক দুর্যোগকে উপেক্ষা করে দরিদ্রতা মোকাবেলায় খেটে খাওয়া, অসহায় এবং ভ্রাম্যমান মানুষদের হাতে নিয়মিত খাদ্য সামগ্রী পৌছে দেয়া অব্যাহত রেখেছে। করোনা মহামারি মোকাবেলায় সেনাবাহিনির নানামুখি মানবিক উদ্যোগের অংশ হিসেবে এ কর্মসূচি নিয়েছেন তারা। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত তাদের এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।