নিউমার্কেট এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারপত্র বিতরণ
।। খবর বিজ্ঞপ্তি।।
‘জিয়া পরিবারের হাতেই বাংলাদেশ নিরাপদ’ উল্লেখ করে খুলনা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও খুলনা-২ আসনে ধানের শীষে মনোনয়ন প্রত্যাশী শফিকুল আলম তুহিন বলেছেন, ইসলাম শিখিয়েছে-নিজ ধর্ম পালন করো, অন্যের ধর্মের স্বাধীনতাকেও সম্মান দাও। কিন্তু আজ একটি দল ইসলামকে ব্যবহার করে জান্নাতের টিকিট বিক্রির নামে ভণ্ডামি করছে, এরা মুনাফিক ছাড়া কিছুই নয়।
শনিবার (১১অক্টোবর) বিকালে নগরীর নিউ মার্কেট এলাকায় গণসংযোগ ও বিএনপির ৩১দফার প্রচারপত্র বিলিকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ভোট দিলে জান্নাত পাওয়া যাবে-এ ধরনের বক্তব্য শিরক। নামাজ, রোজা ও ইবাদতের মাধ্যমেই আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা সম্ভব। জনগণকে বিভ্রান্তি থেকে দূরে রাখতে বিএনপির নেতাকর্মীদের শক্ত ভূমিকা রাখতে হবে। শফিকুল আলম তুহিন আরো বলেন, দেশের সকল সংকটে নেতৃত্ব দিয়েছে জিয়া পরিবার। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে এই জাতিকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র দিয়েছেন। বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছে। আমরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাত থেকে মুক্ত হয়েছি। ৭ নভেম্বর স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সিপাহী জনতা জিয়াউর রহমানকে জেলখানা থেকে উদ্ধার করে নিয়ে এলে তিনি ভারতীয় আধিপত্যবাদ থেকে বাংলাদেশকে রক্ষা করেছিলেন। ৯০ সালে স্বৈরাচার এরশাদের হাত থেকেও জাতিকে মুক্তি দিয়েছিল বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। ২০২৪ সালে পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনার হাত থেকে বাঁচতে ছাত্র-জনতা যে আন্দোলন করেছেন দূর থেকে আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব ও পরামর্শ দিয়ে জাতিকে মুক্ত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আগামী রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান। একমাত্র জিয়া পরিবারের কাছেই এদেশ নিরাপদ। লিফলেট বিতরণ ও জনসংযোগ কার্যক্রমটি খুলনা বাইতুন নূর মসজিদ মার্কেট থেকে শুরু হয়ে নিউমার্কেট এলাকা প্রদক্ষিণ করে সেইফ এন সেভ মার্কেটের সামনে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন- কে. এম. হুমায়ুন কবির, হাফিজুর রহমান মনি, আসাদুজ্জামান আসাদ, জাকির ইকবাল বাপ্পি, নাসির উদ্দিন, ইশতিয়াক উদ্দিন লাভলু, একরামুল কবির মিল্টন, শেখ ফারুক হোসেন, সাঈদ হাসান লাভলু, শফিকুল ইসলাম শাহিন, মশিউর রহমান নান্নু, কাজী নজরুল ইসলাম, আবু সাঈদ শেখ, মাহমুদ আলম বাবু মোড়ল, মোস্তফা কামাল, শেখ আজিজুর রহমান, মো. হাবিবুর রহমান, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, আবুল ওয়ারা, কাজী মিজানুর রহমান, জহিরুল ইসলাম খান জুয়েল, মনজুরুল আলম, ওয়াহিদুজ্জামান হাওলাদার, শওকত আলী লাবু বিশ্বাস, বায়জিদ হোসেন, মোল্লা নুরুল ইসলাম, সওগাতুল আলম সগীর, আরিফুল ইসলাম বিপ্লব, মো. সাইফুল ইসলাম, জামাল তালুকদার, আহসান মৃধা খোকন, মইনুল ইসলাম কিরণ, আহসান হাবিব বাবু, মিজানুর রশিদ মিজান, জিয়াউর রহমান খান আপন, বক্কার মীর, কাদের মল্লিক, ডা. শাহিন আহসান, রবিউল ইসলাম, আব্বাস আলম, শেখ মনিরুল ইসলাম, ইয়াসিন মোল্লা, আফজাল হোসেন, আবু সায়েম, ফরহাদ হোসেন, ইয়াজুল ইসলাম অ্যাপোলো, অ্যাড. মিজানুর রহমান বাবু, মোমশেদুল ইসলাম সজীব, রুবেল জমাদ্দার, বি. আর. রুবেল, ইয়াকুব মোল্লা, সৈয়দ নাদিম আশফাক, শাহিন খান, হেলাল ফারাজি, মামুনুর রশিদ, মোঃ সাঈদ, মো. দেলোয়ার হোসেন, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ হাসনা হেনা, মনিরুজ্জামান মনি, কামরুন্নাহার হেনা, মুন্নি জামান, আতিয়ার রহমান, মোঃ আতিক, ফিরোজ আহমেদ, রমজান আলী প্রমুখ।










































