খবর বিজ্ঞপ্তি।।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শ্রম ও কর্মসংস্থাণ প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীকে খুলনা মহানগরের দুটি আসন ভোটের মাধ্যমে বিজয়ী করে উপহার দিতে হবে। সেই লক্ষে নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থেকে কাজ করতে হবে। সেই সাথে বিএনপি-জামায়াতের অপপ্রচারকে রুখতে হবে। বিএনপি-জামায়াত মিথ্যা ভীতের উপর দাঁড়িয়ে আছে। তাদের জন্মলগ্ন থেকে তারা মিথ্যার উপর দাঁড়িয়ে এদেশকে ধ্বংসের অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। তারা নানা ষড়যন্ত্র ও মিথ্যাচার করে এদেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্থ করছে। তাদের এসকল দেশ বিরোধী চক্রান্ত রুখতে হলে আগামী সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে পঞ্চমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করতে হবে। সেজন্য সকলকে একসাথে কাজ করে ভোটের মাধ্যমে নৌকা তথা আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করতে হবে।
গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও নবনির্বাচিত সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক, সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. সফিউল্লাহর সভাপতিত্বে এসময়ে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন আওয়ামী লীগ নেতা মো. আশরাফুল ইসলাম, মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, কাউন্সিলর আমিনুল ইসলাম মুন্না, এ কে এম সানাউল্লাহ নান্নু, মনিরুল ইসলাম বাশার, আব্দুল জব্বার, শারমিন রহমান শিখা, সেলিনা জাহান মনি, বাবুল মুন্সি, বিপ্লব ধর তত্ত্বী, রিয়াজুল ইসলাম ভুইয়া। ১৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আসলাম আলীর পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মো. ফারুক আহমেদ, প্যানেল মেয়র এ্যাড. মেমরী সুফিয়া রহমান শুনু, হুমায়ুন কবীর, বীর মুক্তিযোদ্ধা হাফিজুর রহমান, সুলতানা রহমান রানীসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। ##
স্মরণ সভায় নবনির্বাচিত সিটি মেয়র
খুলনার আ’লীগকে সুসংগঠিত করার পিছনে
এম এ বারির অন্যতম অবদান রয়েছে
আওয়ামী লীগ কার্যালয় : ১৫ জুলাই ‘২৩ খ্রি.
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও নবনির্বাচিত সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, এম এ বারি একজন দক্ষ সংগঠক ছিলেন। তার সততা ও দক্ষতার কারণে খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ থেকে শহর আওয়ামী লীগ, শহর আওয়ামী লীগ থেকে মহানগর আওয়ামী লীগ মহীরুহে পরিণত হয়েছে। খুলনার আজকের এ আওয়ামী লীগ সুসংগঠিত হওয়ার পেছনে এম এ বারির অন্যতম অবদান রয়েছে। যিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে এ অঞ্চলের আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করেছেন। তাই ফলশ্রুতিতে এ অঞ্চলের খান এ সবুরের মতো স্বাধীনতা বিরোধীদের পরাজিত করে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। এম এ বারির মতো নেতাদের সাহসী পদক্ষেপের কারণেই আওয়ামী লীগ আজ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়। আমরা তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।
গতকাল শনিবার বাদ মাগরিব দলীয় কার্যালয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য এম এ বারির তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মহানগর আওয়ামী লীগ আয়োজিত স্মরণ সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। এসময়ে বক্তৃতা করেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের পরিচালনায় এসময়ে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্যামল সিংহ রায়, বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর ইসলাম বন্দ, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, হালিমা ইসলাম, শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন, হাফেজ মো. শামীম, অধ্যা. রুনু ইকবাল বিথার, কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান, মনিরুজ্জামান খান খোকন, মো. আযম খান, হোসনে আরা চম্পা, এ্যাড. সুলতানা রহমান শিল্পী, মমতাজ বেগম, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোতালেব মিয়া, রনজিত কুমার ঘোষ, মো. সফিকুর রহমান পলাশ, এম এ নাসিম, শেখ শাহজালাল হোসেন সুজন, এ্যাড. শামীম আহমেদ পলাশ, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, পারভিন ইলিয়াছ, নুরিনা রহমান বিউটি, নুর জাহান রুমি, শেখ নজিবুর রহমান নজিব, কাউন্সিলর কনিকা সাহা, কাউন্সিলর রোজী ইসলাম নদী, কাউন্সিলর জিয়াউল আহসান টিটু, নুরুল ইসলাম মনু, শবনম সাবা, সুপ্তি হাসান, পারভিন হাসমত, বলাকা রায়, ওসিরন, জেসমিন সুলতানা শম্পা,খাদিজতুল কবির তুলি, রোকেয়া রহমান, রেজওয়ানা প্রধান, আফরোজা জেসমিন বিথী, মিনু, আবুল হোসেন, আকরাম হোসেন, আজগর সহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
স্মরণ সভা শেষে এম এ বারির রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া পরিচালনা করেন শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাফেজ আব্দুর রহীম ও মাওলানা রফিকুল ইসলাম। ##
মহানগর মহিলা আ’লীগের ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠানে বাবুল রানা
নারীরাই পারে একটি জাতিকে উন্নতি ও সমৃদ্ধির শিখরে নিতে
আওয়ামী লীগ কার্যালয় : ১৫ জুলাই ‘২৩ খ্রি.
খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা বলেছেন, নারীরাই পারে একটি জাতিকে উন্নতি ও সমৃদ্ধির শিখরে নিতে। যার প্রমাণ বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যার বিচক্ষণ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাড়িয়েছে। সম্মানের জাতিতে পরিণত করেছে। নারী নেতৃত্বকে এগিয়ে আসতে হবে। নারীরা এগিয়ে আসলে দেশ এগিয়ে যাবে। নারীরা এগিয়ে আসলে দেশ নির্ধারিত সময়ের পূবেই উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবে। তাই সকল ভেদাভেদ ভুলে নারী সমাজকে দেশ গঠনে এগিয়ে আসতে হবে।
গতকাল শনিবার বিকালে দলীয় কার্যালয়ে মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মমতাজ বেগমের সভাপতিত্বে এবং ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুলতানা রহমান শিল্পীর পরিচালনায় বক্তৃতা করেন ও উপস্থিত ছিলেন মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পারভিন ইলিয়াছ, শবনম সাবা, বলাকা রায়, নুরিনা রহমান বিউটি, নুর জাহান রুমি, শিখা, লিমা, পিয়া, রেজওয়ানা প্রধান, খাদিজাতুল কবির তুলি, কাজল, শাহিনুর, হাসিনা বেগম, রেখা খানম, রাশিদা হক মুক্তা, মিনু, সুইটি, সুপ্তি হাসান, কনিকা সাহা, রোকেয়া রহমান, জেসমিন সুলতানা শম্পা, ওসিরন, শিউলি, মাকসুদা বেগম পাখি, লাকি, ইলা, কল্পনা, শবনম মুস্তারি বকুলসহ মহিলা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। ##