খবর বিজ্ঞপ্তি।।
সাফল্যের সাথে কর্মমেয়াদের দুই বছর অতিবাহিত করায় ফুলেল শুভেচ্ছা সিক্ত হলেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন। আজ ২৫ মে (বৃহস্পতিবার) সকাল ১০.৩০ মিনিটে উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরার নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপাচার্যকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়। এসময় ট্রেজারার প্রফেসর অমিত রায় চৌধুরী, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর গোলাম কুদ্দুস, অর্থ ও হিসাব বিভাগের পরিচালক শেখ মুজিবুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এরপর শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. এস এম ফিরোজ ও সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. লস্কর এরশাদ আলীর নেতৃত্বে সমিতির অন্যান্য সদস্যবৃন্দ, প্রভোস্ট কাউন্সিলের সভাপতি প্রফেসর ড. সালমা বেগম এর নেতৃত্বে কাউন্সিলের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ এবং অফিসার্স কল্যাণ পরিষদের এস এম মনিরুজ্জামান ও সাধারণ সম্পাদক দীপক চন্দ্র মন্ডলের নেতৃত্বে পরিষদের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ উপাচার্যকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান এবং তাঁর কর্মমেয়াদের সাফল্য কামনা করেন।
পরে বেলা ১১টায় শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ ভবনের সম্মেলন কক্ষে উপাচার্যের কর্মমেয়াদের দুই বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন। উপস্থিত শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, একার পক্ষে কোনো কিছুই করা সম্ভব না। শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষার্থীদের সহযোগিতার কারণে সবক্ষেত্রে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকলে বিশ্ববিদ্যালয় আরও এগিয়ে যাবে এবং অচিরেই কাক্সিক্ষত অভীষ্টে পৌঁছাতে সক্ষম হবে।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষা-গবেষণার ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় যেমন এগিয়ে যাচ্ছে, তেমনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক সকল বিভাগের কাজেও গতি এসেছে, এটি ধরে রাখতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত জ্ঞানভিত্তিক স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সকলকে নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে।
সভায় উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা বলেন, উপাচার্যের আন্তরিকতা, প্রচেষ্টা ও দূরদর্শী নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে দাঁড়িয়েছে। সম্মিলিতভাবে কাজ করার জন্য একটি সুন্দর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এটি বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। তিনি উপাচার্যের কর্মমেয়াদের সাফল্য এবং তাঁর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।
সভায় ট্রেজারার প্রফেসর অমিত রায় চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে উপাচার্যের নানামুখী চিন্তা-উদ্ভাবনা, শিক্ষা-গবেষণাকে অব্যাহত রাখাসহ উল্লেখযোগ্য দিকগুলো তুলে ধরেন। সভার শুরুতে উপাচার্যের মেয়াদকালে শিক্ষা, গবেষণা ও ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়নের বিভিন্ন দিক ও ভবিষ্যৎ তুলে ধরেন রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস।
সভায় বক্তব্য রাখেন শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. এস এম ফিরোজ, সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. লস্কর এরশাদ আলী, প্রভোস্ট কাউন্সিলের সভাপতি প্রফেসর ড. সালমা বেগম, অফিসার্স কল্যাণ পরিষদের সাধারণ সম্পাদক দীপক চন্দ্র মন্ডল। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পরে উপাচার্যকে ফরেস্ট্রি এন্ড উড টেকনোলজি ডিসিপ্লিন, সয়েল ওয়াটার এন্ড এনভায়রনমেন্ট ডিসিপ্লিন, আইন ডিসিপ্লিন, ড্রইং এন্ড পেইন্টিং ডিসিপ্লিন, ছাত্র বিষয়ক পরিচালকের দপ্তর, আইসিটি সেল, আইকিউএসি, বঙ্গবন্ধু পরিষদ খুবি শাখা, সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত চার বিভাগীয় পরিচালক, মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের পক্ষ থেকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ২৫ মে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২তম উপাচার্য হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফরেস্ট্রি এন্ড উড টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের শিক্ষক প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন।
ভাইস-চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড পেলেন খুবির ৫ জন শিক্ষক
গবেষণার ক্ষেত্রে শিক্ষকদের আরও বেশি
মনোনিবেশ করতে হবে : উপাচার্য
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের কাজ শিক্ষাদান ও জ্ঞান সৃজন করা। গবেষণার মাধ্যমে জ্ঞান সৃজন হয়। শিক্ষকরা আজ যে ভাইস-চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড পেলেন, এটি তাদের গবেষণা কাজের মূল্যায়ন। মূল্যায়ন মানুষকে কাজের প্রতি উৎসাহিত করে। শুধুমাত্র অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তরা নন, তাদের দেখে অন্যরাও উৎসাহিত হন। তিনি বলেন, অ্যাওয়ার্ড পাওয়া যেমন প্রশান্তির, তেমনি চ্যালেঞ্জেরও। এই অ্যাওয়ার্ডের মর্যাদা রক্ষা করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষা, গবেষণা ও অন্যান্য কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে শিক্ষকদের অবদান গুরুত্বপূর্ণ। তাদের নিরলস প্রচেষ্টায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ইতোমধ্যে শিক্ষা-গবেষণার ক্ষেত্রে একটি অবস্থান তৈরি করে নিতে সক্ষম হয়েছে। যার ফলে এবছর ইউজিসি থেকে গবেষণাখাতে সাড়ে ৫ কোটি টাকারও বেশি বরাদ্দ পাওয়া গেছে। এই অর্থের যথাযথ ব্যবহারের জন্য গবেষণার ক্ষেত্রে শিক্ষকদের আরও বেশি মনোনিবেশ করতে হবে। নতুন নতুন আইডিয়া খুঁজে বের করে গবেষণা করতে হবে। শিক্ষার্থীদেরও গবেষণার প্রতি আগ্রহী করে তুলতে হবে।
আজ ২৫ মে (বৃহস্পতিবার) বিকাল ৩টায় শহিদ তাজউদ্দীন আহমদ ভবনের সম্মেলন কক্ষে গবেষণায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ৫ স্কুলের ৫ জন শিক্ষককে ভাইস-চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড-২০২২ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক শিক্ষককে তিনি ৫০ হাজার টাকার একটি চেক, একটি সনদপত্র ও একটি মেডেল প্রদান করেন।
অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দ হলেন- বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুলভুক্ত পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের সহকারী অধ্যাপক মো. আক্তারুল ইসলাম, জীববিজ্ঞান স্কুলভুক্ত ফিশারিজ এন্ড মেরিন রিসোর্স টেকনোলজি ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. শেখ মোস্তাফিজুর রহমান, সামাজিক বিজ্ঞান স্কুলভুক্ত সমাজবিজ্ঞান ডিসিপ্লিনের সহযোগী অধ্যাপক মো. তানভীর হুসাইন, ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসায় প্রশাসন স্কুলভুক্ত ব্যবসায় প্রশাসন ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. মো. নূরুন্নবী এবং কলা ও মানবিক স্কুলভুক্ত ইতিহাস ও সভ্যতা ডিসিপ্লিনের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. মাহমুদ আলম।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোসাম্মাৎ হোসনে আরা ও ট্রেজারার প্রফেসর অমিত রায় চৌধুরী। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস। রিসার্চ এন্ড ইনোভেশন সেন্টারের পরিচালক প্রফেসর ড. কাজী মোহাম্মদ দিদারুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ও সঞ্চালনা করেন সেন্টারের যুগ্ম পরিচালক প্রফেসর ড. লস্কর এরশাদ আলী।
অনুষ্ঠানে অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে অনুভূতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন ব্যবসায় প্রশাসন ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. মো. নূরুন্নবী, সমাজবিজ্ঞান ডিসিপ্লিনের সহযোগী অধ্যাপক মো. তানভীর হোসেন, ইতিহাস ও সভ্যতা ডিসিপ্লিনের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. মাহমুদুল আলম। এসময় অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের সহকারী অধ্যাপক মো. আক্তারুল ইসলাম শিক্ষা ছুটিতে থাকায় তাঁর পক্ষে বক্তব্য রাখেন ডিসিপ্লিন প্রধান প্রফেসর ড. উত্তম কুমার মজুমদার। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্কুলের ডিন, ডিসিপ্লিন প্রধান ও শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
খুবিতে ‘সি’ ইউনিটে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা
আগামী শনিবার, পরীক্ষার্থী ২৩২৪
গুচ্ছ পদ্ধতিতে দেশের ২২টি সাধারণ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষের ‘সি’ ইউনিটের (বাণিজ্য বিভাগ) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৭ মে (শনিবার) অনুষ্ঠিত হবে। এদিন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রে ৫১৮২৮২ থেকে ৫২০৬০৫ রোল পর্যন্ত মোট ২ হাজার ৩২৪ জন পরীক্ষার্থীর আসনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বেলা ১২টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
ভর্তিচ্ছু পরীক্ষার্থীরা মোবাইল ফোনসহ কোনো প্রকার ইলেকট্রনিক ডিভাইস, ব্যাগ, বই নিয়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেইন গেট দিয়ে সুশৃঙ্খলভাবে তাদেরকে ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে হবে। কোনো অভিভাবক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবেন না। তবে পরীক্ষা শুরুর নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে আসা পরীক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবে। ভর্তি পরীক্ষা চলাকালে গল্লামারী ব্রিজের পশ্চিম পাশ থেকে জিরোপয়েন্ট পর্যন্ত সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত সকল প্রকার যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারযুক্ত যানবাহন প্রবেশ করতে পারবে। ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের বাইরে আশপাশের নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা রক্ষায় অতিরিক্ত পুলিশ, গোয়েন্দা সংস্থা, র্যাব ও সাদা পোশাকে নিরাপত্তা সদস্যরা দায়িত্ব পালন করবেন।
ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন কোনো সাংবাদিক পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে পারবেন না তবে, ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত তথ্য-চিত্রের প্রয়োজন হলে ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার প্রতিনিধিবৃন্দকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালকের সাথে আগেই যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
খুবিতে ওরিয়েন্টেশন টু এমএস ওয়ার্ড এন্ড এক্সেল শীর্ষক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
নিজেকে দক্ষ করে তুলতে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই : উপাচার্য
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) এর উদ্যোগে ওরিয়েন্টেশন টুন এমএস ওয়ার্ড এন্ড এক্ষেল শীর্ষক দিনব্যাপী এক প্রশিক্ষণ আজ ২৫ মে (বৃহস্পতিবার) শহিদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম ভবনের আইকিউএসির প্রশিক্ষণ কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ৯.১৫ মিনিটে এ প্রশিক্ষণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন।
তিনি বলেন, প্রশিক্ষণ নিজেকে দক্ষ করে তোলে। আর প্রযুক্তি আমাদের জীবনকে সহজ-সাবলীল করে দিয়েছে। প্রযুক্তির সাথে খাপ খাইয়ে আমাদের চলতে হবে। এজন্য নিজেকে এসব বিষয়ে দক্ষ করে তুলতে হবে। না হলে আমরা পিছিয়ে পড়বো। তিনি আরও বলেন, কম্পিউটার আমাদের দৈনন্দিন অনেক কাজ সহজ করে দিয়েছে। কম্পিউটারের মাধ্যমে এমএস ওয়ার্ড ও এমএস এক্সেল ব্যবহার করে নির্ভুলভাবে কাজ করতে হবে।
উপাচার্য বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম শুধু শিক্ষক-শিক্ষার্থী নয়, সবার উপরই নির্ভর করে। ইতোমধ্যে আপনারা নিজেদের কর্মদক্ষতার প্রমাণ রেখেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মানোন্নয়নে এসব বিষয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তিনি এ প্রশিক্ষণ আয়োজনের জন্য আইকিউএসির পরিচালক, অতিরিক্ত পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানান।
আইকিউএসির পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হায়দারের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইকিউএসির অতিরিক্ত পরিচালক প্রফেসর ড. মো. মতিউল ইসলাম। উদ্বোধনপর্ব সঞ্চালনা করেন আইকিউএসির উপ-রেজিস্ট্রার মোঃ নুরুল ইসলাম সিদ্দিকী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের শেষে উপাচার্যের কর্মমেয়াদের দুই পূর্তিতে আইকিউএসির পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এ প্রশিক্ষণে রিসোর্সপার্সন হিসেবে বিষয়ভিত্তিক অন্যান্য সেশনগুলো পরিচালনা করেন কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. কামরুল হাসান তালুকদার, আইকিউএসির অতিরিক্ত পরিচালক প্রফেসর ড. জগদীশ চন্দ্র জোয়ারদার, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিনের প্রফেসর ড. রামেশ্বর দেবনাথ, আইকিউএসির পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হায়দার। প্রশিক্ষণ শেষে বিকালে প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হয়। এ প্রশিক্ষণে ৩০ জন শিক্ষক অংশগ্রহণ করেন।