শেখ হাসিনার সাহসিকতার কারণে পদ্মা সেতু নির্মাণ হয়েছে: সালাম মূশের্দী এমপি

1

খবর বিজ্ঞপ্তি।।

খুলনা -৪ আসনের সংসদ সদস্য ও বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি আব্দুস সালাম মূর্শেদী বলেছেন, বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মিথ্যা দুর্নীতির অভিযোগ তুলে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতুর বিনিয়োগ থেকে সরে দাঁড়ায়। বঙ্গবন্ধুকন্যা ভেঙে না পড়ে সাহসিকতার সাথে নিজস্ব অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণের ঘোষণা দেন এবং আজ সেই স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। এই পদ্মা সেতু প্রধানমন্ত্রীর সততার প্রতীক।

তিনি আরও বলেন, আমরা একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে পদ্মা সেতুর কাজ শেষ করেছি, যা আগামী ২৫ জুন উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। পদ্মা সেতু জাতীয় অর্থনীতি জোরদারে বিশেষ করে দক্ষিণাঞ্চলের জনগণের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে অবদান রাখবে। যোগাযোগ ব্যবস্থা যদি একটা জায়গায় হয়, সেখানকার অর্থনৈতিক উন্নয়ন এমনিতেই হয় যায়। দক্ষিণাঞ্চলের জনগণকে উন্নত জীবন উপহার দিতে আমাদের সুখ দুঃখের সাথী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছেন। পদ্মা সেতুকে উদ্দেশ্য করে যারা দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র করেছে তারা কিন্তু বাংলাদেশেরই মানুষ। তাদের ষড়যন্ত্র এখনও থেমে নেই। প্রধানমন্ত্রী আমাদেরকে সতর্ক থাকতে বলেছেন। আমরা যদি সজাগ থাকি তাহলে কেউ কোনো ধরণের নাশকতা করতে পারবে না।

আগামী ২৫ জুন পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে রূপসা, তেরখাদা ও দিঘলিয়া উপজেলার দলীয় নেতৃবৃন্দ এবং নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সাথে উদ্বোধন অনুষ্ঠান সফল করার লক্ষ্যে শুক্রবার (১৭ জুন) খুলনাস্থ দলীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
রূপসা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন বাদশার সভাপতিত্বে ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অধ্যক্ষ ফ ম আব্দুস সালাম এবং জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মোতালেব হোসেনের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তেরখাদা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সরফুদ্দিন বিশ্বাস বাচ্চু, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান অধ্যাপক আশরাফুজ্জামান বাবুল, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য জামিল খান, শিউলি সরকার, ফারহানা হালিম, জাহাঙ্গির হোসেন মুকুল, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হোসনেয়ারা চম্পা।
এ সময় বক্তৃতা করেন দিঘলিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খান নজরুল ইসলাম, তেরখাদা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এফএম অহিদুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক কেএম আলমগীর হোসেন, দিঘলিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোল্লা আকরাম হোসেন,

ভাইস চেয়ারম্যান শারাফাত হোসেন মুক্তি, ফারহানা আফরোজ মনা, নাজমা খান, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আবদুল মজিদ ফকির, উপজেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি আইয়ুব মল্লিক বাবু, মোল্লা আরিফুর রহমান, নজরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল ইসলাম, ইউপি চেয়ারম্যান মো: মহাসিন হোসেন, মোল্লা ওয়াহিদুজ্জামান মিজান, কামাল হোসেন বুলবুল, ইসহাক সরদার, বুলবুল আহমেদ, এমপির প্রধান সমন্বয়কারী যুবলীগ নেতা নোমান ওসমানী রিচি, আওয়ামী লীগ নেতা সরদার ফেরদাউস আহমেদ, এস এম হাবিব, আকতার ফারুক, এবিএম কামরুজ্জামান, বাছিতুল হাবিব প্রিন্স, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের রিনা পারভীন, সাবিনা ইয়াসমিন, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি রবিউল ইসলাম বিশ্বাস, মো: মনিরুজ্জামান, গাজী আ: রউফ, আজগার গাজী, সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী আব্দুল ওয়াদুদ, আরিফুর রহমান লিটন, সরদার মিজানুর রহমান, বিনয় হালদার, আ:গফুর খান, মো: অয়াহিদুজ্জামান, স ম জাহাঙ্গির, কৃষকলীগের আ:মান্নান শেখ, স্বেচ্ছাসেবকলীগের রুহুল আমিন রবি, রাজিব দাস, ফরিদ শেখ, আকলিমা খাতুন তুলি, শারমিন সুলতানা রুনা, আনজুয়ারা সুমি,
যুবলীগের হারুন মোল্লা, মো: নুরজ্জামান, আশিষ রায়, মো: মঈন উদ্দিন, বাদশা মিয়া, সামসুল আলম বাবু, সাইদুর রহমান সগীর, কামরুজ্জামান সোহেল, সুব্রত বাগচী, জসিম সরদার, শফিকুর রহমান ইমন , রবিউল ইসলাম, তারেক আজিজ, এম শাহনেওয়াজ কবির টিংকু, খায়রূজ্জামান সজল, সাইফুল ইসলাম সজল, শারাফাত হোসেন উজ্জল, ইউসুফ শেখ, রূপসা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ শিমুল হোসেন, রূপসা উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক শাফিরুল ইসলাম হিমেল, আরিফুর রহমান কাজল, এস এম রিয়াজ আহম্মেদ, তেরখাদা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি হুসাইন আহম্মেদ,সাধারণ সম্পাদক আনারুল ইসলাম, দিঘলিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোল্লা নাহিদুর রহমান, মোঃ সাব্বির শেখ,
মোঃ রাছেল শেখ, নোমান সৈকত, মুজিবুল বাশার মনা, ওমর আলী, মোঃ জনি হাওলাদার, সাব্বির শেখ, আলমগীর রাজ, সজীব শেখ প্রমূখ।