দ্রব্যমূল্য কমাতে ব্যর্থ সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে: খুলনা মহানগর বিএনপি

2
Spread the love

০ খবর বিজ্ঞপ্তি।।

খুলনা মহানগর বিএনপি নেতৃবৃন্দ বলেছেন, আজকে যারা সরকার তারা গায়ের জোরে সরকার। ২০০৮ সালে মঈনুদ্দিন-ফখরুদ্দিনের অবৈধ সরকার তাদেরকে গায়ের জোরে বসিয়ে দিয়েছে। ২০১৪ সালে জনগণ বয়কট করেছে। আজকে যারা আছে তারা বয়কটের সরকার। এ সরকার ২০১৮ সালে দিনের ভোট রাতে ডাকাতি করেছে। দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। যদি সরকার দ্রব্যমূল্য কমাতে না পারে, দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিতে না পারে, অনতিবিলম্বে তাদের পদত্যাগ করতে হবে। আর তা না হলে, এ দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে অবৈধ সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করবে। কোন স্বৈরাচার নিজে থেকে যায় না। তাদেরকে বিদায় করে দিতে হয়। আমেরিকাতে একটি গণতান্ত্রিক কনভেনশন হয়েছে। ১৪১টি দেশ সেখানে আমন্ত্রিত হয়েছে। বাংলাদেশ সেখানে আমন্ত্রণ পায়নি। কেন পায়নি? তারা মনে করে বাংলাদেশে গণতন্ত্র নেই। তারা বরং আন্তর্জাতিকভাবে বলেছে, বাংলাদেশ পরিচালনা করছে একটি হাইব্রিড সরকার, গণতান্ত্রিক সরকার নয়।

শনিবার (১৯ মার্চ) বিকাল ৫টায় চাল, ডাল, তেলসহ নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যমূল্যের অস্বাভাবিক উর্ধ্বগতির প্রতিবাদে নগরীর ২৫ ও ২৬ নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে স্থানীয় বসুপাড়া এতিম খানা মোড়, বানরগাতি  বাজারে লিফলেট বিতরণ কর্মসূচি পালনকালে বানরগাতি বাজারে অনুষ্ঠিত পথসভায় এসব কথা বলেন। মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক কাজী মো. রাশেদ’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন মহানগর বিএনপির আহবায়ক শফিকুল আলম মনা, বিশেষ অতিথি ছিলেন সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন। এ সময় উপস্থিত কাজী মাহমুদ আলী, আজিজুল হাসান দুলু, শের আলম সান্টু, বদরুল আলম খান, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, একরামুল হক হেলাল, মো: মাসুদ পারভেজ বাবু, চৌধুরী হাসানুর রশীদ মিরাজ, হাফিজুর রহমান মনি, কে এম হুমায়ুন কবির, সাজ্জাদ আহসান পরাগ, মুর্শিদুর রহমান লিটন, শেখ জামাল উদ্দিন, মোল্লা ফরিদ আহমেদ, তারিকুল ইসলাম তারেক, খন্দকার হাসিনুল ইসলাম নিক, মিজানুর রহমান মিলটন, ফারুক হোসেন, মুজিবর রহমান, শামসুল বারি পান্না, ইশতিয়াক আহমেদ ইস্ত্রি, জাকির ইকবাল বাপ্পি, সজীব তালুকদার, মিজা মাহমুদ, সিরাজুল ইসলাম লিটন, মোল্লা রাজু আহমেদ, ইব্রাহিম হাওলাদার, মইদুল হক টুকু, আহসানুল কবির শাহিন, রেজাউল আমিন সাবু,সাইফুল ইসলাম মল্লিক, মনিরুজ্জামান মনি, লাবু বিশ্বাস, রেজাউল হাসান রেজা, মোঃ হাসান ফকির, সাজ্জাদ হোসেন জিতু, হাসনাহেনা, এডভোকেট হেনা, সিদ্দিকুর রহমান, মনিরুজ্জামান রিঙ্কু, মাসুদ খান, ফকির শহিদুল ইসলাম, আহাসান হাবিব, ভি পি শামীম সিরাজুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন, ডাক্তার শাহ আলম, মোহাম্মদ হালিম, মোঃ নুরুল আলম নুরু, নুরুল ইসলাম হিরা, আলম হাওলাদার, আব্দুস সালাম, কাজী সোহেল, আলামিন হীরা, মোহাম্মদ কুদ্দুস, মোহাম্মদ ইজাজ, আরিফুল ইসলাম বিপ্লব, মোঃ মাজহারুল ইসলাম রাসেল, আরিফ মোল্লা তূর্য, মোহাম্মদ শুকুর আলী, সৈয়দ তানভীর আহমেদ, শামীম হোসেন, মোহাম্মদ বক্কার,সুমন, মনজুর ইসলাম, চৌধুরী জামাল, কামাল হোসেন, আফজাল, বাবু ফকির, শহিদুল, নিপুন, মোল্লা আকবর, ফজলুর রহমান, মুস্তাফিজ, মাহবুব, রিয়াজুল কবির,ফিরোজ, বাদল, মাহমুদুল আলম শাহিল,মোঃ মিম হোসেন , আবু বক্কর সিদ্দিক, মোঃ জাহিদুল ইসলাম বাবু, রাফিন প্রমুখ। এরআগে স্থানীয় দোকানপাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক, কর্মচারী, ক্রেতা বিক্রেতা এবং যানবাহন চালক-যাত্রী ও পথচারীদের হাতে লিফলেট তুলে দেন নেতাকর্মারা।