খবর বিজ্ঞপ্তি:
খুলনা মহানগর বিএনপি নেতৃবৃন্দ বলেছেন, বর্তমান সরকারের রাষ্ট্রযন্ত্র থেকে যে দুর্গন্ধ বের হচ্ছে তা দেশে বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। দেশে বিদেশে বর্তমান অবৈধ হাসিনা সরকারের অপশাসন, কুশাসন প্রচার তড়িঘড়ি করে আড়াল করার জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সাজানো মামলায় সরকারের নির্দেশে নড়াইলের আদালত সাজা দিয়েছেন। সরকারের ভয়াবহ নির্যাতন ও নিপীড়নে শুধু গণমাধ্যম নয়, গোটা জাতি এখন সেল্ফসেন্সরশীপে ভুগছে। এরমধ্যে সরকারের কিছু অপকর্ম বিদেশী গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে সেটির উপযুক্ত ব্যাখা না দিয়ে বরং তারেক রহমানকে সামনে আনা হয়েছে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলায় সাজা দিয়ে।
বানোয়াট ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত একটি মানহানির মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে সাজা দেয়ার ন্যাক্কারজনক ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, সত্য উচ্চারণের কারণে মানহানি মামলায় এ ধরণের রায় নজীরবিহীন ঘটনা। এই ঘটনায় পরিস্কারভাবে বোঝা যায় যে, আইন আদালত সরকারের হাতের মুঠোয়। মূলতঃ নানা অপকীর্তির কারণে বর্তমানে দেশে-বিদেশে এই সরকারের ভাবমূর্তি চরমভাবে বিনষ্ট। এই কারণে সরকার বেপরোয়া ও উন্মাদ হয়ে জনদৃষ্টিকে ভিন্নখাতে নিতে একতরফা বিচারিক প্রক্রিয়া চালিয়ে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে প্রতিহিংসার রায় দেয়া হয়েছে। তারেক রহমানের বিরুদ্ধে নড়াইলের আদালতের রায় কুটিল মাষ্টারপ্ল্যানেরই অংশ। অবিলম্বে তারেক রহমানের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে সাজা ও প্রত্যাহারের দাবী জানান নেতৃবৃন্দ। বিবৃতিদাতারা হলেন, খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু, সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র মনিরুজ্জামান মনি, সাহারুজ্জামান মোর্ত্তজা, মীর কায়সেদ আলী, শেখ মোশাররফ হোসেন, জাফরউল¬াহ খান সাচ্চু, জলিল খান কালাম, সিরাজুল ইসলাম, এড. ফজলে হালিম লিটন, স ম আব্দুর রহমান, শেখ ইকবাল হোসেন, শেখ জাহিদুল ইসলাম, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, শেখ আমজাদ হোসেন, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, সিরাজুল হক নান্নু, মো. মাহবুব কায়সার, নজরুল ইসলাম বাবু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, এস এম আরিফুর রহমান মিঠু ও ইকবাল হোসেন খোকন প্রমুখ।