২০০৯ হতে ২০২১ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র শাসন কাল বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি স্বর্ণযুগ

2
Spread the love

যুগ পূত্তি সভায় সিটি মেয়র

খবর বিজ্ঞপ্তি


খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, ২০০৯ হতে ২০২১ সালে প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনা’র শাসন কাল বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি স্বর্ণযুগ। এই যুগে বাংলাদেশের মানুষের জীবন মান সহ সার্বিক উন্নয়ন হয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ একটি সময়ে দূর্ণীতিতে নিমজ্জিত ছিলো। সেই দূর্ণীতি থেকে বাংলাদেশের সম্মানকে ফিরিয়ে আনতে শেখ হাসিনা ডিজিটাল পদ্ধতি করেছেন। যার ফলে বাংলাদেশ থেকে দূর্ণীতি অর্ধেকে নেমে এসেছে। আজ জনগণ ঘরে বসে তাদের বিদ্যুৎ বিল, স্কুলের বেতন পরিশোধ, জমির দাখিলা, স্বাস্থ্য সেবা, লেখাপড়া, আউট সোর্সিং, অনলাইন বাজার সহ সার্বিক বিষয়ে ঘরে বসেই করতে পারছে। দুর্ণীতি কমে যাওয়ার কারনে বাংলাদেশ আজ নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মান করতে সমর্থ হয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলের সাথে ঢাকা সহ সারাদেশের রেল যোগাযোগ বিস্তৃতি হয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলকে অর্থনৈতিক জোনে পরিণত করতে রামপালের ফয়লায় আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর, মোংলা বন্দরকে আধুনিকায়ন করে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে দাড় করানো হয়েছে। মোংলায় ইপিজেড করে সেখানে হাজার হাজার নারী শ্রমিক সহ সকল শ্রেণির মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ অঞ্চলের মানুষের স্বাস্থ্য সেবার কথা বিবেচনা করে খুলনায় বেগম ফজিলাতুন্নেচ্ছা মুজিব-এর নামে হাসপাতাল নির্মান করা হচ্ছে। সরকারের গৃহিত সকল উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন হলে খুলনা সহ দক্ষিণাঞ্চল পরিণত হবে অর্থনৈতিক জোন। আগামী প্রজন্মের জন্য উন্নত সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করি।

গতকাল বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনার পরিচালনায় সরকারের যুগ পূর্তি অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এসময়ে বক্তব্য রাখেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা। সভা পরিচালনা করেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ। দ্বিতীয় পর্যায়ে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি শেখ হায়দার আলী। এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা বেগ লিয়াকত আলী, মল্লিক আবিদ হোসেন কবীর, মকবুল হোসেন মিন্টু, এ্যাড. রজব আলী সরদার, এ্যাড. আইয়ুব আলী শেখ, নুর ইসলাম বন্দ, অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, জামাল উদ্দিন বাচ্চু, শেখ মো. ফারুক আহমেদ, আবুল কালাম আজাদ কামাল, মুক্তিযোদ্ধা অধ্যা. আলমগীর কবির, শেখ মো. আনোয়ার হোসেন, প্যানেল মেয়র আলী আকবর টিপু, মো. শাহাজাদা, মুক্তিযোদ্ধা ফেরদৌস আলম চাঁন ফারাজী, কাউন্সিলর জেড এ মাহমুদ ডন, শামছুজ্জামান মিয়া স্বপন, এ্যাড. অলোকা নন্দা দাস, মুক্তিযোদ্ধা মাকসুদ আলম খাজা, শেখ মো. ফারুক হাসান হিটলু, শেখ ইউনুস আলী, কামরুল ইসলাম বাবলু, হাফেজ মো. শামীম, মো. মফিদুল ইসলাম টুটুল, শেখ সিদ্দিকুর রহমান, এ্যাড. সরদার আনিসুর রহমান পপলু, মোজাম্মেল হক হাওলাদার, অধ্যা. রুনু ইকবাল, মাহবুবুল আলম বাবলু মোল্লা, শেখ সৈয়দ আলী, সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, শহিদুল ইসলাম বন্দ, এস এম আনিসুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধা মোশাররফ হোসেন, মো. আনিসুর রহমান বিশ্বাস, শেখ মো. গাউসুল আজম, এস এম আকিল উদ্দিন, এ্যাড. সুলতানা রহমান শিল্পী, শফিকুর রহমান পলাশ, এস এম আসাদুজ্জামান রাসেল, চ.ম মুজিবর রহমান, শেখ জাহিদ হোসেন, মো. জাকির হোসেন, মো. মোতালেব মিয়া, এমরানুল হক বাবু, মো. ফয়েজুল ইসলাম টিটো, মো. শিহাব উদ্দিন, মো. নজরুল ইসলাম, মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার সহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
আলোচনা সভার শুরুতেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে মাল্যদান এবং সভা শেষে প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করা হয়।

মহানগর কৃষক লীগের বর্ধিত সভায় এ্যাড. কচিকে আহবায়ক অধ্যা. মুকুলকে সদস্য সচিব

খবর বিজ্ঞপ্তি


গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় বর্ধিত সভা করেছে খুলনা মহানগর কৃষক লীগ। বাংলাদেশ কৃষক লীগের কেন্দ্রিয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যা. নাজমুল ইসলাম পানুর সভাপতিত্বে দলীয় কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ কৃষক লীগ কেন্দ্রিয় সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক। সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, খুলনা-৬ আসনের সংসদ সদস্য আকতারুজ্জামান বাবু, কৃষক লীগের কেন্দ্রিয় সহ-সভাপতি শরীফ আশরাফ আলী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিশ্বনাথ সরকার বিটু, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক হালিমা রহমান, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি অধ্যা. আশরাফুজ্জামান বাবুল, সাধারণ সম্পাদক মানিকুজ্জামান অশোক। সভা পরিচালনা করেন এ্যাড. একেএম শাহজাহান কচি ও প্রভাষক মঈনুল ইসলাম।
সভায় পুরাতন কমিটি ভেঙ্গে দিয়ে এ্যাড. একেএম শাহজাহান কচিকে আহবায়ক এবং আবুল বরকত মো. আদেল মুকুলকে সদস্য সচিব করে একটি সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিকে আগামী ০৩ (তিন) মাসের মধ্যে সম্মেলনের মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের নিদের্শনা দেয়া হয়।