খবর বিজ্ঞপ্তি
ফরিদপুর (সদর-৩) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ আর নেই। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। বুধবার দুপুর সোয়া ১টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেন। চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ ফরিদপুর জেলার বাঙালি জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। কামাল ইউসুফের পিতামহ ছিলেন জমিদার চৌধুরী মঈজউদ্দীন। তার পিতা ইউসুফ আলী চৌধুরী (মোহন মিয়া) ব্রিটিশ শাসনামলে একজন বিশিষ্ট মুসলিম লীগ নেতা ছিলেন। তার চাচা চৌধুরী আবদুল্লাহ জহিরউদ্দীন (লাল মিয়া) আইয়ুব খানের সরকারে মন্ত্রিসভায় ছিলেন এবং অন্য চাচা এনায়েত হোসেন চৌধুরী পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন।
১৯৭৯ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নেতৃত্বে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) গঠিত হলে চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ যোগ দেন। ১৯৭৯ সালের জাতীয় নির্বাচনে তিনি সংসদে নির্বাচিত হন। ১৯৮১ সালে তিনি বিচারপতি আব্দুস সাত্তার সরকারের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন। ১৯৯১ সালে তিনি আবার নির্বাচিত হন এবং প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মন্ত্রিসভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হন।
বিএনপি নেতার মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করে বিবৃতি দিয়েছেন খুলনা মহানগর বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। বিবৃতিদাতারা হলেন, খুলনা মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি সাহারুজ্জামান মর্তুজা, মহানগর বিএনপির যুব বিষয়ক সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন, মহানগর বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল হাসান দুলু, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি আল জামাল ভূঁইয়া, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ পারভেজ বাবু, তথ্যপ্রযুক্তি সম্পাদক এহতেশামুল হক শাওন, সহ-প্রচার সম্পাদক কেএম হুমায়ুন কবির, মহানগর যুবদলের সভাপতি মাহবুব হাসান পিয়ারু, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ সভাপতি জামাল তালুকদার, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি একরামুল হক হেলাল, মহানগর শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক মজিবর রহমান, মহানগর মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক আজিজা খানম এলিজা, মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি মোঃ তারিকুল ইসলাম, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক ফারুক হিল্টন, যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি নেহিবুল হাসান নেহিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল আজিজ সুমন, মহানগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক হেলাল আহম্মেদ সুমন, সজিব তালুকদার, মুনতাসির আল মামুন প্রমূখ।