খবর বিজ্ঞপ্তি
খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, বর্তমান মহামারীতে নগর যুবলীগের কার্যক্রম প্রশংশার দাবী রাখে। একটি কথা মনে রাখতে হবে ভাল কাজের মূল্যায়ন হতেই হবে। বুধবার সন্ধ্যায় নগর যুবলীগের বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এসময় তিনি আরো বলেন বর্তমান নগর যুবলীগে যে আদর্শের চর্চা শুরু হয়েছে এর ধারাবাহিকতায় ইউনিট কমিটি গঠন করতে হবে। অনতিবিলম্বে কেন্দ্রের অনুমতি নিয়ে থানা ও ওয়ার্ড কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। এ সময় তিনি হুশিয়ারি দিয়ে বলেন খুলনা মহানগর যুবলীগ হবে একটি সুশৃঙ্খল সংগঠন এখানে কোন চাঁদাবাজ, ভূমিদস্যু, টেন্ডারবাজের স্থান হবে না। যারা অন্যায় করেন তাদের দলে থাকার প্রয়োজন নেই। দলের নেতা কর্মীরা সৎ ও আদর্শবান হলে দল কখনও নেতৃত্ব শুন্য হবে না। দলে প্রত্যেকটি নেতা কর্মীর জবাবদিহিতা থাকতে হবে। এ সময় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা বলেন, যাদের সাথে এলাকার সাধারণ মানুষের যোগাযোগ নাই তাদের কমিটিতে স্থান দেওয়া যাবে না। জনবিচ্ছিন্ন কোন ব্যাক্তির দলে থাকবে না। নগর যুবলীগের আহবায়ক সফিকুর রহমান পলাশের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম আহবায়ক শেখ শাহাজালাল হোসেন সুজনের পরিচালনায় এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা নূর ইসলাম বন্দ, মুন্সি মোঃ মাহবুব আলম সোহাগ, যুবলীগ নেতা হাফিজুর রহমান হাফিজ, রোজি ইসলাম নদী, কামরুল ইসলাম, আব্দুল কাদের শেখ, এ্যাডঃ আল আমীন উকিল, মোঃ আবুল হোসেন, কাজী কামাল হোসেন, নজরুল ইসলাম দুলু, শওকত হোসেন, শেখ মোহাম্মদ আলী, অভিজিৎ চক্রবর্তী দেবু, কবির পাঠান, তাজুল ইসলাম, কাজী ইব্রাহীম মার্শাল, জুয়েল হাসান দিপু, মহিদুল ইসলাম মিলন, মশিউর রহমান সুমন, মেহেদী হাসান মোড়ল, কে এম শাহীন, ইয়াসিন আরাফাত, রাশেদুল ইসলামসহ নগরের প্রতিটি থানার ও ওয়ার্ড যুবলীগের আহবায়ক অথবা সভাপতি ও যুগ্ম আহবায়ক অথবা সাধারণ সম্পাদকরা। এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন, খানজাহান আলী থানা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক মিজানুর রহমান রুপম, ১৭ নং ওয়ার্ড যুবলীগের আহবায়ক মোঃ রফিকুল ইসলাম, ৩নং ওয়ার্ড যুবলীগের কর্মী আকরাম হোসেন।
সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে ২৮ সেপ্টেম্বর সকাল ১১টায় দলীয় কার্যালয়ে দুস্থ্যদের মাঝে খাদ্য বিতরন ও দোয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এছারাও প্রতিটি ওয়ার্ডে ও থানায় মসজিদে দোয়া ও মিলাদ এবং মন্দিরে প্রার্থনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।