স্টাফ রিপোর্টার
দৈনিক অনির্বাণ পত্রিকার সিনিয়র ফটোসাংবাদিক মোঃ শাহ আলম (৭৩) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি … রাজিউন)। সোমবার সকাল সাড়ে ১১টায় তাকে স্থানীয় একটি বেসরকারি কিনিকে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী এক কন্যা সন্তান, জামাই ও নাতি-নাতনি রেখে গেছেন। তিনি বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন। ফটোসাংবাদিক শাহ আলমের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন দৈনিক খুলনাঞ্চল’র সম্পাদক মিজানুর রহমান মিলটন।
খুলনা মহানগর বিএনপি: খুলনা থেকে প্রকাশিত দৈনিক অনির্বাণ পত্রিকার সিনিয়র ফটোসাংবাদিক শাহ আলম’র ইন্তেকালে গভীর শোক ও শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করে বিবৃতি দিয়েছেন মহানগর বিএনপি। সোমবার এক শোক বার্তায় নেতৃবৃন্দ বলেন, সাদা মনের অধিকারী শাহ আলম সবসময় তার দায়িত্বের প্রতি অবিচল ছিলেন। মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেছেন নেতৃবৃন্দ।
বিবৃতিদাতারা হলেন বিএনপির চেয়ারপাসনের উপদেষ্টা এম নুরুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও মহানগর সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু, সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি, সাহারুজ্জামান মোর্ত্তজা, সৈয়দা নার্গিস আলী, মীর কায়সেদ আলী, শেখ মোশারফ হোসেন, জাফরউল্লাহ খান সাচ্চু, জলিল খান কালাম, সিরাজুল ইসলাম, এড. ফজলে হালিম লিটন, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, শেখ আমজাদ হোসেন, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, সিরাজুল হক নান্নু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, এস এম আরিফুর রহমান মিঠু ও ইকবাল হোসেন খোকন প্রমুখ।
কেসিআরএ’র শোক: তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন খুলনা ক্রাইম রিপোর্টার্স এ্যাসোসিয়েশনের (কেসিআরএ) নেতৃবৃন্দ। এক বিবৃতিতে মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেন কেসিআরএ নেতৃবৃন্দ। বিবৃতিদাতারা হলেন কেসিআরএ’র সভাপতি এইচএম আলাউদ্দিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি কাজী শামীম আহমেদ, সহ-সভাপতি ডিএম রেজা সোহাগ, এসএম কামাল হোসেন ও সুমন আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক সোহাগ দেওয়ান, যুগ্ম-সম্পাদক বিমল কুমার সাহা, সহ-সাধারণ সম্পাদক নূর হাসান জনি, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মাকসুদ আলী, কোষাধ্যক্ষ এমএ জলিল, দপ্তর সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম নূর, প্রচার সম্পাদক জয়নাল ফরাজী, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক আল মাহমুদ প্রিন্স, পাঠাগার সম্পাদক শিশির রঞ্জন মল্লিক, কার্যনির্বাহী সদস্য হুমায়ুন কবীর, আসাদুজ্জামান রিয়াজ, আলমগীর হান্নান, কামরুল হোসেন মনি, আহমদ মুসা রঞ্জু ও মামুন খান।