খুলনায় ৮৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী ৩০৬০৭ জন; এসএসসিতে ২৪৯৫২ দাখিলে ৩৩৯১ এবং ভোকেশনালে ২২৬২ জন

21
Spread the love
  • এসএসসি ও সমমনা পরীক্ষায় কেন্দ্র বেড়েছে ১টি ও পরীক্ষার্থী  কমছে ২৩৮৫ জন

  • রশীদ হারুন

যশোর শিক্ষা বের্ডের অধিনে খুলনায় এ বছর এসএসসি ও সমমনা পরীক্ষায় কেন্দ্র বেড়েছে ১টি ও পরীক্ষার্থী  কমছে ২৩৮৫জন। এ বছর জেলায় ৮৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী রয়েছে ৩০হাজার ৬শ’৭জন। এর মধ্যে এসএসসি ২৪হাজার ৯৫২,দাখিল ৩হাজার৩৯১ ও ভোকেশনাল ২হাজার ২৬২জন। গত বছর ২০১৯ সালে ছিল এসএসসি ছিল ২৭হাজার ৬৮৪, দাখিল ছিল ৩হাজার ১৩৯ ও ভোকেশনাল ছিল ২হাজার ১৪৯জন। এ বছর কয়রা চান্নিরচক এল.সি কলেজিয়েট স্কুলে নতুন কেন্দ্রের অনুমোদন প্রদান করা হয়েছে। আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে এই পাবলিক পরীক্ষা।

সূত্র জানিয়েছে, সুষ্ঠু সুন্দর ও নকলমুক্ত পরিবেশে এ বছর এসএসসি ও সমমনা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। খুলনায় কেন্দ্রগুলোর মধ্যে নগরীরত এসএসসি রয়েছে ২৩টি, দাখিল রয়েছে ২টি ও দশম ভোকেশনাল রয়েছে ৫টি। জেলায় এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র রয়েছে ৩৩টি, দাখিল কেন্দ্র ১৩টি এবং ভোকেশনাল রয়েছে ১১টি। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে জেলায় ৪০১টি,মাদরাসা ১১৫টি ও ভোকেশনাল ৩৪টি।

যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধিনে খুলনা জিলা স্কুল কেন্দ্রে ৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৯৪০জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। সরকারি দৌলতপুর মুহসিন মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪০৪জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। খুলনা পাবলিক কলেজ কেন্দ্রে ২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৬৪জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। বঙ্গবাসী মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪৭৯জন শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। নৌবাহিনী মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৪০জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। গভ: ল্যাবরেটরী হাই স্কুল কেন্দ্রে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২১৯জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। খুলনা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৫২জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। খুলনা সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজ কেন্দ্রে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২৭৭জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। হাজী ফয়েজ উদ্দিন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪৪১জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। সরকারি করোনেশন মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫৬৯জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৭৭৮জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। ফাতিমা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪০৮জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। বি.কে ইউনিয়ন ইনস্টিটিউট কেন্দ্রে ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠনের ২২১জন শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। খুলনা কলেজিয়েট স্কুল কেন্দ্র ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৮৪জন শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। রোটারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কেন্দ্রে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২২৬ জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। পল্লীমঙ্গল মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩২৪জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। সরকারি ইকবাল নগর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৯১ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। ইসলামাবাদ কলেজিয়েট স্কুল কেন্দ্রে ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২৬২ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। খালিশপুর মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্র ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২০৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। আফিল উদ্দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র ৭টি  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪২৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। দৌলতপুর মুহসীন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্র ৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩০৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। আর,আর,এফ সেকেন্ডারী স্কুল কেন্দ্রে  ২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৯৬ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। খানাবাড়ী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২১৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে।

চালনা বাজার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র ২০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৭৮৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। বাজুয়া ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৬২৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। পাইকগাছা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫৬৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে।

কপিলমুনি সহচরী বিদ্যামন্দির কেন্দ্র ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫৬৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। আর, কে, বি, কে হরিশচন্দ্র কলেজিয়েট ইন্সটিটিউট, পাইকগাছা রাড়–লী কেন্দ্রে ১১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫৭০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। চাঁদখালী বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩১৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। গড়ইখালী আলমশাহী ইন্সটিটিউট কেন্দ্রে ২১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪২১ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। পাইকগাছা সরকারি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪০৫ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। কপিলমুনি মেহেরুন্নেছা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২৮৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। বটিয়াঘাটা থানা হেডকোয়ার্টার মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৬৪৭ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। বটিয়াঘাটা খারাবাদ বাইনতলা স্কুল এন্ড কলেজ কেন্দ্রে ৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৮০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। জলমা চক্রাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, বটিয়াঘাটা কেন্দ্রে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৮৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। ডুমুরিয়া এনজিপি ও এনসিকে মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৪০ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। ডুমুরিয়া শাহপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫৬২জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। দিব্যাপল্লী মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৬৫০জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। সাহস নোয়াকাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৬৫২জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। ফুলতলা রি-ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৬২৩জন শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। ক্যান্টেনমেন্ট পাবলিক মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৬১৮জন শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। জামিরা বাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪৬১জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। শিরোমনি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৭৯জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। কাজদিয়া উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫৫৮জন শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। বেলফুলিয়া ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৮৬২জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। শিয়ালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫৪৯জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। দিঘলিয়া এম এ মজিদ মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৬২৫জন শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। সেনহাটি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪০২জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। কয়রা মদিনাবাদ মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৩৪জন শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। আমাদী জায়গীরমহল তকিম উদ্দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪৪৯জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। কয়রা  ভিকেএসএ গিলাবাড়ি পাঞ্জুগাজী ইউনাইটেড একাডেমী কেন্দ্রে ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪৭৯জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। সুন্দরবন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৪০৫জন শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। তেরখাদা ইখড়ি কাটেঙ্গা এফএইচ মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৯৮৯জন শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। ডুমুরিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫০০জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। শলুয়া পূর্ণচন্দ্র মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪১০জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে এবং চান্নির চক এল সি কলেজিয়েট স্কুল কেন্দ্রে ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৭০জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে।

মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধিনে খুলনা আলিয়া কামিল মাদরাসা কেন্দ্রে ৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২৮৮জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। দারুল কুরআন সিদ্দিকিয়া কামিল মাদরাসা কেন্দ্রে ৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২৭১জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। ফুলতলার শিরোমনি আলীম মাদরাসা কেন্দ্রে ১৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৩৮জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। রূপসার সামন্তসেনা দারুস সুন্নাত সিদ্দিকিয়া দাখিল মাদরাসা কেন্দ্রে ১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২৭৩জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। তেরখাদা ইখড়ি মাদরাসা কেন্দ্রে ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৮৫জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। ডুমুরিয়া মধুগ্রাম ইসলামিয়া আলীম মাদরাসা কেন্দ্রে ৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৮১জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। চুকনগর হাসানিয়া দাখিল মাদরাসা কেন্দ্রে ১২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪৭৪জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। দাকোপ চালনা বিল্লালিয়া আলীম মাদরাসা কেন্দ্রে ৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১২২জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। পাইকগাছা আলীম মাদরাসা কেন্দ্রে ৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২৬৯জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। হাবিব নগর এমকেজিএসবি ফাজিল মাদরাসা কেন্দ্রে ১২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২৩৬জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। কয়রা উত্তরচক আমিনীয়া কামিল মাদরাসা কেন্দ্রে ৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২২৯জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। মদিনাবাদ দাখিল মাদরাসা কেন্দ্রে ৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২৬০জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে এবং  ঘুঘরাকাটি ফাজিল মাদরাসা কেন্দ্রে ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২৫৬জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।

বাংলাদেশ কারিগরী শিক্ষা বোর্ডের অধিনে তেলিগাতী কারিগরী প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪৪৫জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। বটিয়াঘাটার সাচিবুনিয়া টেক্্রটাইল ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট কেন্দ্রে ১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৬৮জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। খালিশপুর বঙ্গবাসী মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৪১জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। সেন্ট জেভিয়ার্স মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২০৩জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। আফিল উদ্দিন মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ওই প্রতিষ্ঠানের ৫৩জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। ডুমুরিয়া এনজিসি এন্ড এনসিকে মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৩৭জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। আন্তর্জাতিক কারিগরী বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ ও গবেষনা কেন্দ্রে ২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৮৭জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। সরকারি জলমা চক্রাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ওই প্রতিষ্ঠানের ৩৯জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। চালনা কেসি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৮৪জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। কয়রা মদিনাবাদ স্কুল এন্ড টেকনিক্যাল কলেজে কেন্দ্রে ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৯৩জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। তেরখাদা হাড়িখালি ভোকেশনাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট কেন্দ্রে ওই প্রতিষ্ঠানের ৮৫জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। শহীদপুর খান-এ সবুর মাধ্যমিক কেন্দ্রে ওই প্রতিষ্ঠানের ৫১জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। পাইকগাছার দেবদুয়ার কেডি সাহাপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১১২জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। বাজুয়া ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ওই প্রতিষ্ঠানের ৬৪জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। শাহপুর বহুমূখি উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ওই প্রতিষ্ঠানের ৭২জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। ফুলতলা রি-ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৩২জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। দিঘলিয়া ফাতেমা মেমোরিয়াল মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১২৩জন পারীক্ষায় অংশ নিচ্ছে এবং রূপসার কাজদিয়া উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৭৩জন পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে।

এই পরীক্ষা সুষ্ঠু, সুন্দর ও নকল মুক্ত পরিবেশে সম্পন্নের লক্ষে গত ২৬ জানুয়ারি খুলনা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে তার সভাপতিত্বে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সিদ্ধান্ত গৃহিত হয় যে, কেন্দ্রে সচিব ছাড়া অন্য কেউ মোবইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। উপজেলা পর্যায়ে ভিজেলেন্স টিম গঠন করে পরীক্ষা তদারকি করা হবে। এসএসসি পরীক্ষার্থীগন নিজ বিদ্যালয় কেন্দ্রে অংশ গ্রহণ করতে পারবে না। ৫-৬ফুট লম্বা বেঞ্চে ২জন এবং ৪ফুট বেঞ্চে ১জন বসবে। কেন্দ্রের আশ পাশে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে রক্ষার্থে কেএমপি পুশিল অধ্যাদেশ ১৯৮৫ এর ৩০ ধারা মতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হবে। উপজেলায় ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৪ ধারা জারী করা হবে। প্রতিটি কেন্দ্রে মেডিকেল টিম নিয়োজিত থাকবে। পরীক্ষা কেন্দ্রে ২শ’গজের মধ্যে ফটোস্ট্যাট মেশিন বন্ধ থাকবে। বিগত বছর যেসব শিক্ষক পরিদর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন কালে বহিস্কৃত হয়েছেন তারা দায়িত্ব পালন করতে পারবেনা। পরীক্ষা কেন্দ্রেসমূহে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি)কে আহবায়ক করে ৩সদস্য বিশিষ্ট ভিজিলেন্স টিম গঠন করা হয়েছে।

গত বছরের চেয়ে এবছর পরীক্ষার্থী কম হওয়ার বিষয় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ( শিক্ষা আইসিটি) গোলাম মাঈনউদ্দিন হাসান বলেন, পরীক্ষা একটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া কখনো কমবে আবার কখনো বাড়বে। ইচ্ছা করলে কেউ কমাতে বা বাড়তে পারেনা। সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।